1. diggilseba@gmail.com : admin :
  2. ashadul@barisalcrimetrace.com : Ashadul Islam : আসাদুল ইসলাম
  3. hafiz@barisalcrimetrace.com : barisal CrimeTrace : barisal CrimeTrace
  4. mahadi@barisalcrimetrace.com : মাহাদী হাসান : মাহাদী হাসান
সংবাদ প্রকাশের পর টাকা ফেরত পেতে যাচ্ছেন বরিশালের সেই গ্রাহকরা - Barisal Crime Trace । বরিশাল ক্রাইম ট্রেস
বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:৩৬ পূর্বাহ্ন

সংবাদ প্রকাশের পর টাকা ফেরত পেতে যাচ্ছেন বরিশালের সেই গ্রাহকরা

  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ১ আগস্ট, ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক// “বরিশালে গ্রাহকদের কোটি টাকা নিয়ে পালিয়েছে কর্মকর্তা”—এই শিরোনামে বরিশাল ক্রাইম ট্রেস অনলাইন এবং বিভিন্ন দৈনিক ও জাতীয় পত্রিকায় গত ৩১ জুলাই সংবাদ প্রকাশের পর নড়েচড়ে বসেছেন সংশ্লিষ্টরা।

ঘটনাটি বরিশাল সদর উপজেলার চরবাড়িয়া ইউনিয়নের কাকাশুরা বাজারের। প্রতিবেদককে মোবাইল ফোনে ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের কাকাশুরা বাজার আউটলেটের এজেন্ট কর্মকর্তা ও এলাকার বাসিন্দা মো. নাইম হোসেন জানান, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছেন।

নাইম হোসেন বলেন, “গ্রাহকদের অভিযোগের সাথে ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। অভিযোগকারী ব্যক্তিরা আসলে আমার মালিকানাধীন ‘মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সমিতি’র গ্রাহক। এই সমিতির দুই কর্মী কিছু গ্রাহকের কাছ থেকে প্রতারণার মাধ্যমে টাকা আত্মসাৎ করে পালিয়ে গেছে।”

তিনি অভিযোগ করেন, “কিছু ব্যক্তি এ ঘটনাকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করে ব্যাংকটির ওপর দোষ চাপানোর ষড়যন্ত্র করছে।”

নাইম আরও বলেন, “এই ঘটনায় প্রতারিত গ্রাহকদের অর্থ ফেরতের জন্য ৩১ জুলাই রাতে স্থানীয় বাজারে ইউপি সদস্যসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে একটি সভা হয়। সেখানে এক মাসের মধ্যে গ্রাহকদের টাকা ফেরতের অঙ্গীকার করা হয়েছে।”

তিনি আরও দাবি করেন, “এটি কোটি টাকার কোনো ঘটনা নয়; মাত্র কয়েক লাখ টাকার হিসাব গরমিল হয়েছে। পালিয়ে যাওয়া কর্মীদের কাছ থেকে টাকা উদ্ধার করে তা ফেরত দেওয়া হবে।”

ভুক্তভোগী গ্রাহকদের একাংশ জানিয়েছেন, “নাইম হোসেন স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সামনে আমাদের টাকা ফেরতের অঙ্গীকার করেছেন। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে টাকা ফেরত না পেলে আমরা তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেব।”

এ বিষয়ে ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের বরিশাল সদর উপজেলার ইনচার্জ মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, “অভিযোগকারীরা কখনোই ব্যাংকে এসে টাকা জমা দেয়নি। তারা যদি ব্যাংকে টাকা রাখতেন, তাহলে আত্মসাতের সুযোগই থাকত না। এই গ্রাহকদের সঙ্গে ব্যাংকের কোনো সম্পর্ক নেই। তাঁরা মূলত নাইম হোসেনের মালিকানাধীন মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সমিতির গ্রাহক।”

তিনি বলেন, “তবুও অভিযোগ পাওয়ার পর নাইম হোসেনকে চাপ দিয়ে দ্রুত বিষয়টির সমাধানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অন্যথায় তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

সাইফুল ইসলাম আরও বলেন, “৩১ জুলাই রাতে নাইম হোসেন এবং মাল্টিপারপাসের গ্রাহকদের মধ্যে একটি সুষ্ঠু সমঝোতা হয়েছে বলে আমি শুনেছি।”

পোস্টটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরির আরও নিউজ
© All rights reserved © 2025 Barisal Crime Trace
Theme Customized By Engineer BD Network