1. diggilseba@gmail.com : admin :
  2. ashadul@barisalcrimetrace.com : Ashadul Islam : আসাদুল ইসলাম
  3. hafiz@barisalcrimetrace.com : barisal CrimeTrace : barisal CrimeTrace
  4. mahadi@barisalcrimetrace.com : মাহাদী হাসান : মাহাদী হাসান
হার্টের রোগী দেখার সময় নিজেই হার্ট অ্যাটাকে মারা গেলেন চিকিৎসক - Barisal Crime Trace । বরিশাল ক্রাইম ট্রেস
বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:৪৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম
চরফ্যাশনে চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্রীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেপ্তার গৌরনদীতে মাদকবিরোধী অভিযানে ইয়াবা ও গাঁজাসহ চারজন গ্রেপ্তার পুলিশ কর্মকর্তার শরীরে ককটেল নিক্ষেপ হাজিরা দিতে এসে ছাত্রদল নেতা রক্তাক্ত লালমোহনে ইয়াবা ও গাঁজাসহ আটক-৩ বরগুনায় শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা স্কুলছাত্রীকে বিয়ে করলেন শিক্ষক, থানায় গেলেন প্রথম স্ত্রী বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি : ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ

হার্টের রোগী দেখার সময় নিজেই হার্ট অ্যাটাকে মারা গেলেন চিকিৎসক

  • আপডেট সময় : শনিবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল: হাসপাতালে ভর্তি হার্টের রোগীদের দেখতে রাউন্ড দিচ্ছিলেন চিকিৎসক। কিন্তু, ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস! রোগী দেখতে দেখতে হার্ট অ্যাটাকেই মৃত্যু হলো তার। ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের চেন্নাইয়ের একটি হাসপাতালে। মারা যাওয়া চিকিৎসকের নাম গ্র্যাডলিন রায়।

শনিবার (৩০ আগস্ট) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে এ তথ্য। প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৩৯ বছর বয়সী গ্র্যাডলিন রায় চেন্নাইয়ের সাভিথা মেডিকেল কলেজের কনসালট্যান্ট কার্ডিয়াক সার্জন ছিলেন। গত বুধবার এ হাসপাতালেই হার্ট অ্যাটাক করে পড়ে যান তিনি।

সুধীর কুমার নামে অপর এক চিকিৎসক জানান, তার সহকর্মীরা তাকে বাঁচাতে সব ধরনের চেষ্টা করেছেন। কিন্তু, তার জ্ঞান আর ফেরানো সম্ভব হয়নি। তিনি জানান, সিপিআর, স্টেন্টিংসহ জরুরি অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টি, ইন্ট্রাঅর্টিক বেলুন পাম্প ও ইসিএম প্রয়োগ করা হয় গ্র্যাডলিন রায়ের ওপর। কিন্তু বাম পাশের প্রধান ধমনীতে ১০০ শতাংশ ব্লকেজ এবং বড় ধরনের হার্ট অ্যাটাক হওয়ায় তারা কিছুই করতে পারেননি।

এ চিকিৎসকের মতে, গ্র্যাডলিন রায়ের মৃত্যু কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। ৩০ থেকে ৪০ বছর বয়সী অনেক চিকিৎসকই হঠাৎ করে হার্ট অ্যাটাক করছেন।
বিজ্ঞাপন

কারণ হিসেবে সুধীর কুমার বলেন, তরুণ চিকিৎসকদের দীর্ঘসময় কাজ করতে হয়। কেউ কেউ টানা ১২ থেকে ১৮ ঘন্টাও কাজ করেন। আবার অনেককে এক শিফটেই ২৪ ঘণ্টা কাজ করতে হয়। এছাড়া, তরুণ চিকিৎসকরা চাপের মধ্যেও থাকেন।

সবসময় জীবন-মৃত্যুর সিদ্ধান্ত, রোগীর চাপ এবং চিকিৎসা বিষয়ক কঠোর আইন তাদের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। তাছাড়া, চিকিৎসক হলেও অনেকে অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করেন, ঠিকমতো খাওয়া দাওয়া করেন না, ব্যায়াম করেন না অথবা নিজের স্বাস্থ্য পরীক্ষাকে উপেক্ষা করেন।

 

পোস্টটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরির আরও নিউজ
© All rights reserved © 2025 Barisal Crime Trace
Theme Customized By Engineer BD Network