1. diggilseba@gmail.com : admin :
  2. ashadul@barisalcrimetrace.com : Ashadul Islam : আসাদুল ইসলাম
  3. hafiz@barisalcrimetrace.com : barisal CrimeTrace : barisal CrimeTrace
  4. mahadi@barisalcrimetrace.com : মাহাদী হাসান : মাহাদী হাসান
বাবুগঞ্জে বিএনপির রাজনীতির আস্থার প্রতীক সুলতান আহমেদ খান - Barisal Crime Trace । বরিশাল ক্রাইম ট্রেস
বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫, ০৬:৩৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
পিবিপ্রবির প্রথম আন্তঃবিভাগ ক্রিকেট টুর্নামেন্টের চ্যাম্পিয়ন মনোবিজ্ঞান বিভাগ বরিশালে অটোরিকশায় চার্জ দিতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে চালকের মৃত্যু বরিশালে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের এক নেতা গ্রেপ্তার ভান্ডারিয়ায় প্লাস্টিক ও পলিথিন দূষণ প্রতিরোধে অভিজ্ঞতা বিনিময় কর্মশালা লালমোহনে বিএনপির বিজয়ের লক্ষ্যে মহিলা দলের উঠান বৈঠক বরিশালে ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগে এ্যাডঃ আবুল কালাম শাহীন বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা! চরফ্যাশনে ৬ ফার্মেসিকে ৩৯ হাজার টাকা জরিমানা উজিরপুরে আগামী ২৬ নভেম্বর “প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী-২০২৫”এ পুরুষ্কারের ঘোষনা   উজিরপুরে মেজর এম.এ জলিল এর ৩৬তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত,সম্মাননা স্বীকৃতির দাবি 

বাবুগঞ্জে বিএনপির রাজনীতির আস্থার প্রতীক সুলতান আহমেদ খান

  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৫
নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ বরিশালের বাবুগঞ্জে দীর্ঘ তিন দশকের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা, দক্ষতা ও সততার জন্য উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক এবং সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান সুলতান আহমেদ খান আজও স্থানীয় রাজনীতিতে আস্থা ও জনপ্রিয়তার প্রতীক হিসেবে পরিচিত। বিএনপির কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় পর্যায়ে তার নেতৃত্বের মূল্যায়ন সবসময়ই ইতিবাচক—যার প্রমাণ তার দায়িত্ব পালন, সাংগঠনিক দক্ষতা এবং জনগণের পুনঃপুন আস্থা প্রাপ্তি।
২০০৮ সালের তৎকালীন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী বেগম সেলিমা রহমানের নির্বাচনী প্রচারণায় বাবুগঞ্জে অন্যতম প্রধান সহায়ক ভূমিকা পালন করেন সুলতান আহমেদ খান।
সেই নির্বাচনে উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ইসরত হোসেন কচি তালুকদার প্রধান সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করেন। দলীয় প্রার্থীকে বিজয়ের লক্ষ্যে মাঠ পর্যায়ে সমন্বয়, কর্মী ব্যবস্থাপনা ও কৌশলগত নির্দেশনায় তিনি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।
২০০৮–এর জাতীয় নির্বাচনের পরপরই ২০০৯ সালের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বাবুগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান পদে সুলতান আহমেদ খানের প্রধান সমন্বয়কারীর দায়িত্ব আবারও পালন করেন ইসরত হোসেন কচি তালুকদার।
নির্বাচনী মাঠে ভোটার যোগাযোগ, গণসংযোগ, কর্মী সংগঠন এবং কৌশলগত পরিকল্পনা বাস্তবায়নে কচি তালুকদারের ভূমিকাকে মূল্যায়ন করেন স্থানীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।
সুলতান আহমেদ খানের রাজনৈতিক যাত্রা: আস্থার ইতিহাসঃ
১৯৯২ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত টানা ১৭ বছরে তিনবার মাধবপাশা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন তিনি। বরিশাল জেলার শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যানও নির্বাচিত হন একাধিকবার।
এছাড়া তিনি সারাদেশে ‘যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন চেয়ারম্যান’ হয়ে সরকারি আমন্ত্রণে চীন ও মালয়েশিয়া সফর করেন।
২০০৯–২০১৪ মেয়াদে বিএনপি থেকে নির্বাচিত দেশের ৮৯ জন উপজেলা চেয়ারম্যানের একজন হিসেবে তিনি কেন্দ্রীয়ভাবে স্বীকৃতি অর্জন করেন।
দলীয় শৃঙ্খলা ও আনুগত্যে তার অবস্থান এতটাই দৃঢ় যে—দল ও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের প্রতি সম্মান দেখাতে তিনি একাধিকবার প্রার্থী হওয়ার সুযোগ থাকা সত্ত্বেও নিজেকে পিছিয়ে রেখে সাংগঠনিক দায়িত্বকে অগ্রাধিকার দিয়েছেন।
স্থানীয় পর্যায়ের বিশ্লেষকরা বলছেন, একাধিকবার নির্বাচিত জননেতা, অভিজ্ঞ প্রশাসক এবং নিবেদিত রাজনীতিক হিসেবে সুলতান আহমেদ খান বাবুগঞ্জের মাটি ও মানুষের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন।
২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচন এবং ২০০৯ সালের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ইসরত হোসেন কচি তালুকদারের সমন্বয়মূলক অবদান স্থানীয় রাজনীতিতে উল্লেখযোগ্য অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত হয়। আর এই ধারাবাহিকতায় সুলতান আহমেদ খানের নেতৃত্ব আজ বাবুগঞ্জে বিএনপির মূল শক্তি ও জনপ্রিয়তার ভিত্তি হিসেবে গণ্য হচ্ছে।

পোস্টটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরির আরও নিউজ
© All rights reserved © 2025 Barisal Crime Trace
Theme Customized By Engineer BD Network