1. diggilseba@gmail.com : admin :
  2. ashadul@barisalcrimetrace.com : Ashadul Islam : আসাদুল ইসলাম
  3. hafiz@barisalcrimetrace.com : barisal CrimeTrace : barisal CrimeTrace
  4. mahadi@barisalcrimetrace.com : মাহাদী হাসান : মাহাদী হাসান
বরিশালে মাদ্রাসার অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও অবৈধ নিয়োগের অভিযোগ - Barisal Crime Trace । বরিশাল ক্রাইম ট্রেস
শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:১৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
পটুয়াখলীতে ইয়াবাসহ যুবক আটক, ছয় মাসের কারাদণ্ড কাউখালীতে নবান্ন উৎসব অনুষ্ঠিত পিরোজপুরে দুই সাংবাদিকের ওপর হামলার পাঁচদিন পার হলেও গ্রেফতার হয়নি কেউ নির্যাতন করে আমার হাতের আঙ্গুল ভেঙে দেয়া হয় : আগৈলঝাড়ায় ইঞ্জিনিয়ার সোবহান বানারীপাড়া উপজেলায় তাঁতীদলের ৩১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন ইন্দুরকানীতে স্থায়ীত্বশীল তামাক নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত উদ্যোগ জরুরী বিষয়ক সভা বাকেরগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধে বসতবাড়িতে হামলা-ভাঙচুর মুলাদীতে শিক্ষার্থীরা পেল অর্থসহ কুরআন শরীফ ফরচুন-বরিশাল ডিআরইউ মিডিয়া ক্রিকেট : অঘটনের শিকার প্রতিদিনের বাংলাদেশ জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় তালতলীতে নৌ র‍্যালি: গ্যাস সম্প্রসারণ বন্ধের দাবি

বরিশালে মাদ্রাসার অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও অবৈধ নিয়োগের অভিযোগ

  • আপডেট সময় : রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বাকেরগঞ্জ (বরিশাল) প্রতিনিধি// বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার দাড়িয়াল ইউনিয়নের দক্ষিণ কাজলাকাঠী মোহসেনিয়া আলিম মাদ্রাসার অধ্যক্ষ লুৎফর রহমানের বিরুদ্ধে উঠেছে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ।

 

স্থানীয়রা জানান, আলিম মাদ্রাসা হওয়া সত্ত্বেও প্রতিষ্ঠানটিতে নেই আলিম শ্রেণির কোনো ছাত্রছাত্রী কিংবা শ্রেণিকক্ষ। চলতি ২০২৫ সালের এইচএসসি সমমানের পরীক্ষায়ও এ মাদ্রাসা থেকে কোনো পরীক্ষার্থী অংশ নেয়নি। তবুও অধ্যক্ষ ও প্রভাষকরা নিয়মিত সরকারি বেতন-ভাতা তুলছেন। এছাড়া অধ্যক্ষকে অধিকাংশ সময় ঢাকায় অবস্থান করতে দেখা যায়।

 

অধ্যক্ষ লুৎফর রহমানের নিয়োগও অবৈধ বলে অভিযোগ রয়েছে। সাবেক সভাপতি এ বি এম শাহাজালাল মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন যে, তিনি অভিজ্ঞতা সংক্রান্ত তথ্য গোপন করে নিয়ম বহির্ভূতভাবে অধ্যক্ষ পদে নিয়োগ নেন।

 

উপজেলা প্রশাসনের তদন্তেও তার নিয়োগে অনিয়ম প্রমাণিত হয়। তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, আলিম মাদ্রাসার অধ্যক্ষ হতে হলে আরবি বিষয়ে ১২ বছরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা থাকা বাধ্যতামূলক। কিন্তু লুৎফর রহমান ২০০৫ সালে প্রভাষক (সাধারণ) পদে যোগ দেন এবং আরবি বিষয়ে তার অভিজ্ঞতা ছিল না।

 

তাছাড়া তার নিয়োগপত্র ছিল হাতে লেখা এবং পরে তিনি নকল স্বাক্ষর ব্যবহার করে এমপিওভুক্ত হন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

 

এছাড়া, তিনি ২০১৮ সালে প্রভাষক পদে নিয়োগ পাওয়ার পর কয়েক মাস দ্বৈতভাবে বেতন-ভাতা উত্তোলন করেন। একই সঙ্গে ২০১৮ সাল থেকে এ প্রতিষ্ঠানে কোনো কমিটি নেই।

 

অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে অধ্যক্ষ লুৎফর রহমান বলেন, “আমি নিয়ম অনুযায়ী নিয়োগপ্রাপ্ত। যদি কোনো ভুল থাকে তবে তা দেখার দায়িত্ব শিক্ষা অধিদপ্তরের। উপজেলা প্রশাসনের প্রতিবেদন একপাক্ষিক।”

 

এদিকে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর উভয় পক্ষকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ হাজির হতে নির্দেশ দিয়েছে। বিভাগীয় পর্যায়ের তদন্ত শেষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।

পোস্টটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরির আরও নিউজ
© All rights reserved © 2025 Barisal Crime Trace
Theme Customized By Engineer BD Network